রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০৭:৩৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম
এসএসসির ফলপ্রকাশ ডোমারে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২শত ৫৭ জন লালমনিরহাটে পাঠদান চলাকালীন সময়ে বিদ্যালয় আগুন,দুটি শ্রেণীকক্ষ পুড়ে ছাই ডোমারে ছমির উদ্দিন পোকালাগা পীর সাহেবের ওরশ শরীফ উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ঐতিহ্যবাহী শ্যামাসুন্দরী পুনরুজ্জীবিত করতে অভিযান সুন্দরগঞ্জে সড়ক তো নয় যেন বাড়ির উঠান! ঝুঁকিতে পথচারি ও যানবাহন লম্বা কোটে বেবি বাম্প লুকোনোর চেষ্টা ক্যাটরিনার ‘মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে’ ‘তৃণমূল থেকে উন্নয়নই আওয়ামী লীগের মূল লক্ষ্য’ লালমনিরহাটে সেচ পাম্পে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে ভাষা সৈনিকের ছেলের মৃত্যু পঞ্চগড় ল্যান্ডকো সোলার কম্পানি লিঃ এর ল্যান্ড প্রপার্টি মাঠ কর্মীর উপর হামলার অভিযোগ




লালমনিটহাটের ভূড়ীধোয়া মাদ্রাসায় বেতন আছে শিক্ষক নাই

লালমনিটহাটের ভূড়ীধোয়া মাদ্রাসায় বেতন আছে শিক্ষক নাই

কাওছার মাহামুদ, লালমনিহাট :
এবার লালমনিহাটে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। লালমনিরহাট সদর উপজেলা গোকুন্ডা ইউনিয়নের ভূড়িধোয়া দাখিল মাদ্রাসার বিএসসি শিক্ষক মোঃ হারেজ মিয়ার এর বিরুদ্ধে ক্লাস ফাঁকি দেওয়া অভিযোগ উঠেছে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় মাদ্রাসাটির বিএসসি শিক্ষক হারেজ প্রায় দুই বছর যাবত ক্লাস ফাঁকি দিয়ে আসছেন। আর এই শিক্ষককে বেতন উত্তোলনের সহযোগিতা করে আসছেন মাদ্রাসাটি সুপার বাশার উদ্দিন।এব্যাপারে মাদ্রাসাটি কমিটির সাথে যোগাযোগ করলে মাদ্রাসা কমিটির বিদ্যুৎশাহী আব্দুল মতিন বলেন বিএসসি শিক্ষক না থাকার কারণে ছাত্র ছাত্রীরা গণিত বিষয় দুর্বল হয়ে পড়ছে,যার প্রভাব ২১ সালের এসএসসি ব্যাচের মহামারী আকার ধারণ করবে।তিনি আরো বলেন এই শিক্ষকের বেতন উত্তোলনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছেন মাদ্রাসাটি সুপার বাশার উদ্দিন। তিনি আরও বলেন বিএসসি শিক্ষক হারেজ প্রায় ১ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি নিয়মিত ক্লাস ফাঁকি দিয়ে আসছেন। তার হাজিরা খাতায় সুপার বাশার উদ্দিন স্বাক্ষোর করে বেতন উত্তোলন করে কমিশন খায় বলে জানান মাদ্রাসার বিদ্যুৎসাহী আব্দুল মতিন। মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর ছাত্র সোহরাব আলী বলেন আমাদের বিএসসি শিক্ষক হারেজ মিয়া প্রায় দুই বছর যাবত মাদ্রাসায় নিয়মিত আসেন না এতে আমারা গণিত বিষয়ে দুর্বল হয়ে পড়ছি আমরা এমনিতেই গণিত বিষয় কাঁচা।
দশম শ্রেণির রিয়াজ হোসেন জানান আমার বাবা অনেক গরীব তাই আমাকে প্রাইভেট দিতে পারেনা এদিকে মাদ্রাসার ক্লাসেও অংক পড়ানো হয় না দ্রুত আমাদের একজন অঙ্কের শিক্ষক চাই, তানাহলে আমরা এসএসসিতে আমাদের ফল খারাপ হতেপারে।রিয়াজ হোসেন আরো বলেন চলতি বছর ২০২০ সালে এখনো পর্যন্ত আমাদের অঙ্কের শিক্ষক মাদ্রাসায় আসেনি। এব্যাপারে মাদ্রাসাটি সুপার বাশার উদ্দিনের সাথে কথা হলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে তিনি সাংবাদিকদের আর্থিক ভাবে ম্যানেজ করার চেষ্টা করেন। এবিষয় বিএসসি শিক্ষক হারেজ মিয়ার সাথে মুঠো ফোনে যোগায়োগ করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

নিউজটি শেয়ার করুন







© All rights reserved © uttorersomoy.com
Design BY BinduIT.Com